সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা
কলার উপকারিতা ও অপকারিতাসকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা জানতে হলে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। কলা একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর খাবার। বেশিরভাগ মানুষেরই কলা পছন্দ এবং আমরা প্রায় সময় কলা খেয়ে থাকি। তাই কোন সময়ের কলা খেলে আমাদের উপকার হবে এই বিষয়টি জানা দরকার।
কোন সময়ের কলা খেলে উপকার হবে এই বিষয়টি জানতে চান? তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক আমরা কলা কোন সময়ে খেলে আমাদের জন্য উপকারী হবে এবং কোন সময় খেলে অপকার হবে।
পেজ সূচীপত্রঃ সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা
- সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা
- খালি পেটে কলা খেলে কি গ্যাস হয়
- পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা
- ভরা পেটে কলা খেলে কি হয়
- রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা
- গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা
- কলা খাওয়ার সঠিক সময়
- নিয়মিত কলা খাওয়ার উপকারিতা
- বেশি কলা খেলে কি হয়
- মন্তব্যঃ সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা
সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা
সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা অনেক। কলা একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর ও সুস্বাদু ফল।
আমরা সবাই কলা খেতে পছন্দ করি এবং নিয়মিত কলা খায়। কোন সময়ে কলা খাওয়া আমাদের
জন্য উপকার হবে এই বিষয়টি অবশ্যই আমাদের জানা উচিত। কলা আমাদের শরীরের জন্য
অত্যন্ত উপকারী একটি খাবার। সকাল বেলা নাস্তার সাথে একটি কলা প্রতিদিন খেলে দিনের
শুরুটাই হবে এনার্জি সমৃদ্ধ।
কলাতে থাকা ফাইবার আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। প্রতিদিন সকালে একটি কলা খেলে
সারাদিন আমাদের হজম প্রক্রিয়া ভালো থাকে। সকালে কলা খেলে সারাদিন শরীরে শক্তি
যোগান দেয়। কলাতে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট যা শক্তির প্রধান উৎস। তাই প্রতিদিন
সকালে কলা খেলে আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় শক্তি আমরা পেতে পারি। কলা যেহেতু একটি
পুষ্টিকর খাবার তাই প্রতিদিন সকালে ছোট-বড় সকলেরই একটা করে কলা খাওয়া উচিত।
খালি পেটে কলা খেলে কি গ্যাস হয়
খালি পেটে কলা খেলে কি গ্যাস হয় এই প্রশ্নটি অনেকেই করে থাকেন। কলায়
এসিড এবং পটাশিয়াম থাকে এ কারণে খালি পেটে কলা খেলে অনেকের গ্যাস হতে পারে। খালি
পেটে কলা খেলে অনেক সময় হজমের সমস্যা হয়। খালি পেটে কলা খেলে কলাতে থাকা
ম্যাগনেসিয়াম রক্তে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের ভারসাম্যে ব্যাঘাত ঘটাতে
পারে। খালি পেটে কলা খেলে গ্যাস হবে বিষয়টি পুরোপুরি সত্য নয়। যাদের পেটে হজমের
সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এমনটা হতে পারে ধারণা করা হচ্ছে।
আমাদের শরীরে যে ভিটামিন এবং মিনারেল এর প্রয়োজন তার অনেকটাই কলা থেকে পাওয়া
যায়। তাই নিয়মিত কলা খাওয়া আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কলাতে রয়েছে
পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালরি, ভিটামিন, ফাইবার, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসহ আরো অনেক উপাদান। তাই আমরা যদি প্রতিদিন নিয়মিত কলা খেতে
পারি তাহলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন উপাদানের ঘাটতি অনেকটাই পূরণ হওয়া সম্ভব।
কলাতে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট এবং প্রাকৃতিক চিনি সেজন্য ডায়াবেটিস রোগীদের
প্রতিদিন কলা খাওয়া থেকে পেতে থাকা উচিত। কেননা প্রতিদিন কলা খেলে তাদের
ডায়াবেটিস বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। আর যাদের কিডনির সমস্যা আছে তাদের জন্য
প্রতিদিন কলা খাওয়া ঠিক না প্রতিদিন কলা খেলে তাদের কিডনির সমস্যা বাড়তে পারে।
এসব মানুষ ছাড়া সবাই প্রতিদিন কলা খেতে পারবেন এতে শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টি
চাহিদা পূরণ হবে।
পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা
পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই জানেনা। কলা যেহেতু আমাদের সকলেরই পছন্দ তাই আমরা সকলে পাকা কলা খায় কিন্তু পাকা কলার উপকারিতা কতটা রয়েছে সেটা না জেনেই আমরা খাই। তাহলে চলুন আমরা জেনে নেই পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। যেহেতু আমরা পাকা কলা খাই সেহেতু এটার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে যদি খায় তাহলে বিষয়টা আরেকটু বেশি ভালো হয়।
আরো পড়ুনঃ পেয়ারা পাতার ৮টি উপকারিতা
পাকা কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ফাইবার কপার ভিটামিন
সি ভিটামিন বি এবং বায়োটিন। প্রতিদিন পাকা কলা খেলে শরীরের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি
পায়। কলাতে থাকা ফাইবার হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। কলাতে রয়েছে আয়রন ও
কপার যা রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়াতে সাহায্য করে। পাকা কলাতে রয়েছে প্রচুর
পরিমাণে পটাশিয়াম যা কোলেস্টরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
পাকা কলাতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন যা রক্তস্বল্পতা দূর করতে সাহায্য করে।
পাকা কলাতে রয়েছে উচ্চ মাধ্যমিক পটাশিয়াম এবং নিম্নমাতা সোডিয়াম রক্তচাপ
স্বাভাবিক রাখতে সহায়ক। পাকা কলা হজম করতে সাহায্য করে ফলে কষ্ট কাঠিন্য থাকলে
তা দূর হয়ে যায়। পাকা কালা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক। অতিরিক্ত পাকা কলার
খোসার উপরে যে কালো আবরণ করে সেটাতে যে উপাদান রয়েছে তা ক্যান্সার সৃষ্টিকারী
কোষ কে ধ্বংস করে।
ভরা পেটে কলা খেলে কি হয়
ভরা পেটে কলা খেলে কি হয় এ বিষয়টি আসলে অনেকে জানতে চান। কলাতে প্রচুর পরিমাণে
পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে, আরো রয়েছে ফাইবার, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি
ইত্যাদি। কলার বিভিন্ন উপাদান হার্ট ভালো রাখতে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে,
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। কলা রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়াতেও
সহায়ক। কলাতে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি যা আমাদের শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করে।
কলা থেকে এসব উপকারিতা পেতে হলে আমাদের ভরা পেটে কলা খেতে হবে। অনেকে কলার পুষ্টিগুণ বেশি দেখে খালি পেটে কলা খেয়ে থাকেন। তবে পুষ্টিবিদের মতে খালি পেটে কলা খাওয়া ঠিক না। শুধু কলায় নয় খালি পেটে কোন ফল খাওয়ায় ঠিক না। খালি পেটে কলা অথবা যে কোন ফল খেলে হজমে সমস্যা হতে পারে বা গ্যাসের সমস্যা হতে পারে। এজন্য ফল সব সময় ভরা পেটে খাওয়াই ভালো।
রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা
রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে বেশ কিছু। কলাতে ট্রিপ্টোফ্যান নামক অ্যামাইনো এসিড রয়েছে যা মস্তিষ্কের সেরেটোনিন উৎপাদন করে ফলে রাতে ভালো ঘুম হয়। কলাতে ফাইবার রয়েছে যা হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা করে। গলায় থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। রাতে কলা খেলে তা ধীরে ধীরে হজম হয় এবং শরীরে শক্তি সরবরাহ করে।
রাতে কলা খেলে অনেক ধরনের উপকার পাওয়া যায় তবে কিছু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে রাতে
কলা খেলে সমস্যা হতে পারে। যাদের ঠান্ডাজনিত সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য রাতে কলা
না খাওয়াই ভালো। কারণ কলা ঠান্ডা প্রকৃতির। যাদের হজমের সমস্যা রয়েছে তাদের
রাতের বেলা কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকা ভালো কেননা কলা রাতে ধীরে ধীরে হজম হয় তাই
তাদের হজমে সমস্যা হতে পারে। তবে নিয়ম মেনে রাতে কলা খেলে কলা থেকে ভালো উপকার
পাওয়া যায়।
গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা কতটুকু তা আমাদের সকলেরই জানা উচিত। কলা একটি
অত্যন্ত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফল যা একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য খুবই উপকারী। একজন
গর্ভবতী মহিলার গর্ভকালীন সময়ে রক্তচাপ ওঠানামা করে। কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ
পটাশিয়াম যার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। অনেক গর্ভবতী মহিলাদের শরীরে
হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কম থাকে। এ সময় প্রতিদিন কলা খেলে শরীরের
হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে।
আরো পড়ুনঃ টকদই খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
কলাতে রয়েছে ভিটামিন বি, আয়রন এবং ফলিক অ্যাসিড যা মস্তিষ্কের বিকাশে সহায়তা
করে। তাই গর্ভাবস্থায় নিয়মিত কলা খাওয়া গর্ভস্থ শিশুর মস্তিষ্ক
বিকাশে সহায়ক। গর্ভাবস্থায় একজন মহিলার নিয়মিত কলা খেলে তার শারীরিক বিভিন্ন
দুর্বলতা দূর হয়। একজন গর্ভবতী মহিলাকে গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান
পাওয়ার জন্য নিয়মিত সঠিক নিয়মে কলা খাওয়া প্রয়োজন।
কলা খাওয়ার সঠিক সময়
কলা খাওয়ার সঠিক সময় কোনটি তা আমাদের জন্য জানা গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের যেহেতু
বেশিরভাগ মানুষেরই কলা পছন্দ এবং আমরা কলা খাই তাই যদি সঠিক সময়টি জেনে আমরা কলা
খায় এবং সঠিক সময়ে খেলে আমরা কি উপকার পাব জানি তাহলে আমাদের জন্য সবচেয়ে ভালো
হয়। কলা যেহেতু একটি পুষ্টিকর এবং উপকারী ফল এটি সারাদিনের যেকোনো সময়ে খাওয়া
যেতে পারে। তবে সকালে খেলে সবচেয়ে বেশি উপকার হবে।
সকালবেলা নাস্তার সাথে কলা খেলে সারাদিনের শক্তি পাওয়া যাবে। কলায় ফাইবার রয়েছে তাই কলা হজম শক্তি বৃদ্ধি করে ফলে যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য রয়েছে তারা নিয়মিত কলা খেলে বিশেষ করে সকালবেলা কলা খেলে তাদের কোষ্ঠকাঠিনের সমস্যা অনেকটা দূর হয়ে যাবে। কলা খাওয়ার নির্ধারিত কোনো সময় নাই তবে যাদের ঠান্ডা বাসরদের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য রাতের বেলা কলা না খাওয়াই ভালো সকালে খেলে তাদের জন্য উত্তম।
নিয়মিত কলা খাওয়ার উপকারিতা
নিয়মিত কলা খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে যা বলে শেষ করা যাবে না। কেননা কলা
অত্যন্ত পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার যা ছোট বড় সকলের জন্য উপকারী।
কলাতে রয়েছে আয়রন যাদের শরীরে রক্তস্বল্পতা রয়েছে তারা নিয়মিত কলা খেলে তাদের
সে সমস্যা দূর হবে। কলাতে থাকা ফাইবার হজম শক্তি বৃদ্ধি করে থাকে ফলে যাদের হজমের
সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত কলা খেলে অনেক উপকার পেতে পারে।
কলাতে রয়েছে উচ্চ মাত্রার পটাশিয়াম যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য
করে। কলাতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা ত্বকের জন্য উপকারী তাই নিয়মিত কলা
খেলে আপনার টক হবে উজ্জ্বল এবং সুন্দর। কলায় থাকা প্রাকৃতিক চিনি ও
কার্বোহাইড্রেট শরীরে শক্তি যোগায়। নিয়মিত কলা খেলে আমরা আমাদের শরীরের বিভিন্ন
ধরনের পুষ্টি পূরণ করতে পারব। তাই আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত নিয়ম করে
প্রতিদিন কলা খাওয়া।
বেশি কলা খেলে কি হয়
বেশি কলা খেলে কি হয় এ বিষয়টি অনেকেই জানতে চান। কারণ অনেক মানুষ আছে যাদের কলা
বেশি পছন্দ এবং ভালো লাগে তাই বেশি পরিমাণে খেয়ে ফেলে। কিন্তু আমাদের বুঝতে হবে
যতই ভালো লাগুক কোন কিছুই অতিরিক্ত খাওয়া ভালো নয়। প্রত্যেকটি জিনিসেরই খাওয়ার
একটি নিয়ম আছে এবং সেটি নিয়ম করে খেলেই সেখান থেকে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।
বেশি পরিমাণে কলা খেলে অনেক সময় সমস্যা হতে পারে।
যাদের ঠান্ডা বাসরদের সমস্যা আছে তাদের বেশি পরিমাণ কলা খেলে সে সমস্যা বেড়ে
যেতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেশি কলা খাওয়া ক্ষতিকর কেননা কলাতে রয়েছে
প্রাকৃতিক চিনি এবং কার্বোহাইড্রেট যারা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য মোটেও উপকারী
নয়। কলা পুষ্টি সমৃদ্ধ একটি খাবার যা খেলে মানুষের শরীরে অনেক উপকার হয় কিন্তু
এটি যদি বেশি পরিমাণে খাওয়া হয় তাহলে আমাদের শরীরে উপকারের চাইতে উপকার বেশি
হবে।
মন্তব্যঃ সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা
সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে উপরে বেশ কিছু আলোচনা করা হয়েছে যা আপনাদের
জন্য উপকারী হবে। কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি,
কার্বোহাইড্রেট, মিনারেল, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি উপাদান সহ আরো অনেক
পুষ্টিগুণ। কলাতে থাকা এসব উপাদানের কারণে প্রতিদিন কলা খেলে আমাদের শরীরের
পুষ্টি চাহিদা পূর্ণ হবে।
তবে কলার এসব পুষ্টি আমাদের শরীরে পেতে হলে আমাদেরকে সঠিক নিয়ম মেনে সঠিক পরিমাণে কলা খেতে হবে। আমি, আপনি, আমরা সবাই স্বাস্থ্যের প্রতি খেয়াল রেখে আমরা সঠিক নিয়ম মেনে প্রতিদিন নিয়মিত কলা খাওয়ার চেষ্টা করব তাহলে আমরা কলা থেকে সঠিক উপকার পাবো। আসুন আমরা সকলে সচেতন হয় এবং অন্যকে সচেতন করি সেই সাথে আমরা সকল কিছু সঠিক নিয়ম মেনে চলি।
আর এস ড্রিমস ব্লগেনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url